সংস্থা দুটি মনে করছে, পৃথিবীতে ১.৮ বিলিয়ন যুবক আছে। তাদের অনেকে দারিদ্র্য, সহিংসতা ও নেতিবাচক ধারণার মতো অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। তারা প্রয়োজনীয় তথ্য পাচ্ছে না, ক্রমবর্ধমান অন্তঃসংযুক্ত পৃথিবীতে সাফল্য লাভের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা পাচ্ছে না।
যুবকরা এমন কোনো নিরাপদ প্ল্যাটফর্ম খুঁজে পাচ্ছে না, যা তাদের আত্মবিশ্বাসী করবে এবং যেখানে তারা নিজের মতামত ও পছন্দের কথা বলতে পারে। এটা তাদের জীবন ও ভবিষ্যেক প্রভাবিত করছে।
চুক্তি অনুসারে দ্য মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগ ও টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউট আগামী তিন বছর একযোগে বৈশ্বিক শিক্ষা উন্নয়নে কাজ করবে। এতে যুক্ত করা হবে ১৮টির বেশি দেশের এক লাখের বেশি যুবককে। যাদের বয়স ১৩-১৭ বছর। কর্মসূচি পরিচালিত হবে স্কুলভিত্তিক নেটওয়ার্ক ও শিক্ষা সহযোগীদের মাধ্যমে। যার অধীনে দুই হাজার চার শ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এবং তারা তাদের শিক্ষার্থীদের শেখাবে।
সংস্থা দুটি মনে করছে, কর্মসূচিটি বৃহত্তর পরিসরে পারস্পরিক বোঝাপড়া, সহনশীলতা, নিজ সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুবকদের বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি, ধর্মের সঠিক ধারণা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য বুঝতে সহায়তা করবে।