পার্সটুডের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: ১৯৮৮ সালের ৩ জুলাই মার্কিন যুদ্ধজাহাজ 'ইউএসএস ভিনসেন্স' থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ে ইরানের একটি যাত্রীবাহী বিমান ধ্বংস করা হয়। এর ফলে ৬৬টি শিশুসহ ২৯০ জন আরোহীর সবাই প্রাণ হারান। ইরানি বিমান ধ্বংসের বার্ষিকী উপলক্ষে আয়াতুল্লাহ কেরমানি বলেন, বেহায়া ও অশ্লীল আমেরিকা সেদিন ইচ্ছাকৃতভাবে ইরানি যাত্রীবাহী বিমানে হামলা চালিয়ে নিরপরাধ মানুষ হত্যা করেছে।
তিনি আরও বলেন, আমেরিকা হচ্ছে অত্যন্ত হিংস্র ও লোভী। কিন্তু ইরানিরা তাদের নীতি-নৈতিকতা, মানবিকতা ও বিচক্ষণতার মাধ্যমে তাদের দৃঢ়তা বিশ্বের সামনে তুলে ধরছে।
ইউরেনিয়ামের মজুদ বৃদ্ধি করা প্রসঙ্গে জুমার নামাজের খতিব বলেন, 'ইরানের পরমাণু বোমার প্রয়োজন নেই এবং বোমা বানানোকে ইরান অবৈধ বলে মনে করে। তবে এখন থেকে ইরান তার প্রয়োজন অনুযায়ী ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করবে। সমৃদ্ধকরণ কত মাত্রায় রাখা হবে সেটাও নির্ধারণ করবে ইরান নিজে।'
তেহরানের জুমার নামাজের খতিব বলেন, ইহুদিবাদীরা ঠুনকো কাচের ঘরে বাস করছে। ইসরাইল এমনকি আমেরিকা যদি ইরানের বিষয়ে কোনো ধরনের ভুল করে তাহলে পারস্য উপসাগরকে তাদের জন্য কবরস্থানে পরিণত করা হবে। iqna